তিনি বলেছেন, যারা বিভেদ করবে, শৃঙ্খলা মানবে না, তাদের দলে থাকার অধিকার নেই।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সব ভেদাভেদ ভুলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হোন। নির্বাচনের জন্য প্রস্তৃতি গ্রহণ করুন।
নেতাকর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছার জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ফুল দিয়ে নেতাদের খুশি করার প্রয়োজন নেই। এখন প্রয়োজন জনগণকে খুশি করা। জনগণকে খুশি করুন। জনগণের ভালবাসা অর্জন করতে হবে।
তিনি বলেন, নেতার জন্য যে ফুল এনেছেন তা শুকিয়ে যাবে। কিন্তু মানুষের ভালবাসার ফুল কোনো দিন শুকিয়ে যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, যশোর-২ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, যশোর-৩ আসনের এমপি কাজী নাবিল আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন ও সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার।
এর আগে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে যশোর বিমানবন্দরে পৌঁছলে জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। পরে তিনি যশোর সার্কিট হাউসে এসে পৌঁছান। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের দিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
এরপর তিনি কুষ্টিয়ার উদ্দেশে রওনা হন। দুপুর ১২টায় কুষ্টিয়া বাইপাস সড়ক পরিদর্শন ও বিকেল ৩টায় কুষ্টিয়া শহরের এনএস রোডের বক চত্বরে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের জনসভায় বক্তব্য রাখবেন ওবায়দুল কাদের।