
তিনি বলেন, ৫ ফেব্রুয়ারি একটি ব্যাগে করে দেগুইতোর গাড়িতে যে ২০ মিলিয়ন ডলার তোলা হয়েছিল সেগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি যাওয়া টাকা বলে তাঁর ধারণা। তবে দেগুইতো বলেন, তিনি তাঁর বক্তব্যের সময় এ বিষয়টি খোলাসা করবেন।
সিনেটর ভিসেন্তে সোতোর প্রশ্নের জবাবে অগার্ডো বলেন জ্যেষ্ঠ কাস্টমার রিলেশনস অফিসার অ্যাঞ্জেলা তোরেস তাঁর সঙ্গে ছিলেন। ওই সময়ে দেগুইতো জুপিটার ব্যাংকের একটি কক্ষে ছিলেন, তাঁকে সে সময় খুব ভীত সন্ত্রস্ত দেখাচ্ছিল।
তিনি বলেন, ‘দেগুইতো তখন তাঁদের বলেছিলেন, হয় আমাকে এ অর্থ ছাড় করতে হবে, না হয় আমি বা আমার বাবা খুন হব।’ অগার্ডো বলেন,‘কারা তাঁকে মৃত্যুর হুমকি দিচ্ছে সে বিষয়ে আমি জিজ্ঞেস করিনি।’
বৃহস্পতিবার দেগুইতোর সঙ্গে বৈঠক করেছে দেশটির সিনেট কমিটি। বৈঠকে ফিলিপাইনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জন গোমেজ।