আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেছেন মাহমুদউল্লাহ, ও দলে ফেরা রিকি ওয়েসেলস। শেষটায় খুলনা টাইটানসকে এগিয়ে নিলেন আরিফুল হক। তাতে ৭ উইকেটে ১৫১ রান করে খুলনা। শফিউল ইসলামের দারুণ বোলিংয়ে তিন বল বাকি থাকতে ১২৭ রানে অলআউট হয়ে বরিশাল বুলস। ঝড় তুললেন মাহমুদউল্লাহ, আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেন দলে ফেরা রিকি ওয়েসেলস। শেষটায় খুলনা টাইটানসকে এগিয়ে নিলেন আরিফুল হক। তাতে লড়াইয়ের পুঁজি পেল দল। জয়ে ফিরতে মুশফিকুর রহিমের বরিশাল বুলসের চাই ১৫২ রান। দুবার জোড়া উইকেট হারানোর ধাক্কা সামলে ৭ উইকেটে ১৫১ রান করে খুলনা।
পঞ্চম ওভারে ৩ বলের মধ্যে ২ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান আন্দ্রে ফ্লেচার ও হাসানুজ্জামানকে ফিরিয়ে দেন তাইজুল ইসলাম। দুই ব্যাটসম্যানই লংঅনে ধরা পড়েন আবু হায়দারের হাতে। খুলনা জোড়া উইকেট হারানোর ধাক্কা সামাল দেয় মাহমুদউল্লাহর ঝড়ো ব্যাটিংয়ে। ৩টি ছক্কা ও দুটি চারে ২৬ বলে ৪৪ রান করেন অধিনায়ক। নিজের শেষ ওভারে ফিরে আবার আঘাত হানেন তাইজুল। এই বাঁহাতি স্পিনারকে ছক্কা হাঁকিয়ে পরের বলে ফিরে যান মাহমুদউল্লাহ। কোনো বল না খেলেই রান আউট হন শুভাগত হোম চৌধুরী।
শুরুতে নড়বড়ে ব্যাটিং করা ওয়েসেলস সময়ের সঙ্গে নিজেকে ফিরে পান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর পাল্টা আক্রমণে যান এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান। রায়াদ এমরিটের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ২৯ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় করেন ৪০ রান। শেষের দিকে আরিফুল হক ও তাইবুর রহমানের ব্যাটে দেড়শ’ পার হয় খুলনার সংগ্রহ। ১০ রান করে ফিরেন তাইবুর। ২৬ রানে অপরাজিত থাকেন আরিফুল। ১৮ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বরিশালের সেরা বোলার তাইজুল। ।
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।