নীলফামারী প্রতিনিধি- নীলফামারীর ডিমলায় কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) প্রকল্পের ১১ টন চাল আত্মসাতের সত্যতা পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ঘটনাস্থলে গিয়ে কোনো কাজ দেখতে পাননি। এলাকার নারী-পুরুষরা উপস্থিত হয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে সাক্ষ্য দিলেও প্রকল্পের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য তফেল উদ্দিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হননি।
উল্লেখ্য, ৪ আগস্ট কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় ডিমলায় কাবিখা প্রকল্পের চাল আত্মসাতের খবর প্রকাশ হয়। ওই সংবাদের ভিত্তিতে ১২ আগস্ট সরেজমিনে তদন্ত হয়। তদন্ত কর্মকর্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো সত্যতা পাননি বলে জানা যায়।
তদন্ত কর্মকর্তা ও ডিমলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মশিয়ার রহমান জানান, আমি মাটির কাজটি তদন্ত করেছি। ওই সময় অভিযোগকারী, এলাকাবাসী ও ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত প্রকল্প চেয়ারম্যান উপস্থিত ছিলেন না। তদন্তে দেখা যায়, মাটিরকাজ করা হয়নি। আগামী সপ্তাহে সোলার প্যানেল পরিদর্শন শেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে বলে তিনি জানান।