স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অতি উৎসাহী যুবকরা আইনশৃঙ্খলা মানতে চায় না। এ কারণেই ওই রাতকে ঘিরে বিশেষ ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে উন্মুক্ত স্থানে সব অনুষ্ঠান শেষ করতে হবে। কূটনৈতিক জোনে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে। বন্ধ থাকবে মদের বার।’
উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠান পালন নিষেধ মানুষের জন্য কোনও বাধা কিনা-জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতেই এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এছাড়া বড়দিনের অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন। সারাদেশে ৬২টি গির্জা রয়েছে। এগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা হবে। ঢাকায় মিরপুর, কাকরাইল ও তেজগাঁওয়ের বড় তিনটি গির্জায় বিশেষ নজর রাখা হবে। সেখানে সাদা পোশাকের পুলিশ থাকবে। অনুষ্ঠান স্বাচ্ছন্দ্য করতে সব ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।’
তিনি বলেন, এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী সজাগ থাকবে।
সভায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক আবুল হোসেন, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজির আহমেদ, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক, ময়মনসিংহ-১-এর সংসদ সদস্য জুয়েল আরেংসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।