* প্রত্যেকদিন নিয়ম করে কিশমিশ খেলে আমাদের হজমশক্তি উন্নত হয়।
* প্রচুর পরিমাণে আয়রন, কপার, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আছে কিশমিশে। যা আমাদের শরীরের লোহিতরক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে কিশমিশ বিশেষভাবে কার্যকরী।
* ভাইরাল ফিভার এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে কিশমিশ।
* কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে কিশমিশ।
* অ্যাসিডিটি দূর করার ক্ষেত্রে কিশমিশ উপকারী।
* চোখ ভালো রাখে।
* ক্যাভিটি এবং দাঁতের অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে কিশমিশ। মাড়ি সুস্থ রাখে। তার সঙ্গে দাঁতও সাদা করে।
* ইনসমনিয়া বা অনিদ্রার সমস্যাও দূর করে কিশমিশ।
* হাড় মজবুত করে, কিডনি সুস্থ রাখে, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, হাইপারটেনশন প্রতিরোধ করে কিশমিশ।
* এ ছাড়া অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে কিশমিশ।