
স্থানীয়দের অভিযোগ, যুবলীগ নেতা জামাল মোল্যার নের্তৃত্বে বেশকিছু শ্রমিক রাস্তার পাশে থাকা মরা গাছ গুলো কাটতে থাকে। এ বিষয়ে জামাল মোল্যা জানান, চতুল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহ মোহাম্মদ মঞ্জু উপজেলা পরিষদ থেকে ৮০ হাজার টাকার মাধ্যমে গাছ গুলো কিনে নিয়েছেন। তিনি চেয়ারম্যানের পক্ষে গাছ গুলো কাটছেন। যদিও শাহ মোহাম্দ মঞ্জু গাছ কেনার কথা অস্বীকার করে বলেন, মরা গাছ গুলো কেটে উপজেলা পরিষদে জমা দেবার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শহিদুজ্জামান বলেন, গাছ বিক্রি বা কাটার বিষয়ে আমি কাউকে বলিনি কিংবা দায়িত্ব দেইনি। গাছ গুলোর মালিক এলজিআরডি কতৃপক্ষ। এ বিষয়ে এলজিআরডি কতৃপক্ষ জানতে পারে। এলজিআরডি’র উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার আজহারুল ইসলাম বলেন, গাছ কাটার বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না। গাছ কাটার বিষটি দেখা হবে। জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এদিকে গাছ কাটা নিয়ে কতৃপক্ষের পরস্পর বিরোধী বক্তব্যে সৃষ্টি হয়েছে রহস্যের। কেউ দায়িত্ব নিয়ে কথা না বলায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নামপ্রকাশ না করে কয়েকজন জানান, প্রভাবশালী নেতাদের কারনেই গাছ কাটার বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করছে কতৃপক্ষ। এ বিষয়ে বোয়ালমারী উপজেলা চেয়ারম্যান এ এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়ার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।