রিজভী বলেন, আমাদের জেলা নেতৃবৃন্দ সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সকল নেতা-কর্মীর সমন্বয়ে একটি সাফল্যমণ্ডিত কর্মসূচি হবে। আগামী ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৭ জানুয়ারি সমাবেশও হবে বলে জানান তিনি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, ‘রাজপথে নামতে দেয়া হবে না- এটাই তো গণতন্ত্র হত্যার একটা দৃষ্টান্ত। নামতে দেবেন না কেন? ওইটা যদি গণতান্ত্রিক ভোট হয়ে থাকে, তাহলে তো গণতন্ত্র মানেই সমাবেশ, গণতন্ত্র মানেই তো মিছিল।’
আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, যারা অগণতান্ত্রিক শক্তি, যারা ভীত-সন্ত্রস্ত্র, তারাই জনগণের মিছিল দেখলে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে, ভয় পায়। আর তখন তাদের পেটোয়া বাহিনী নিয়ে চড়াও হয়।
রিজভী বলেন, তার (হানিফ) এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তারা (ক্ষমতাসীন দল) প্রমাণ করে দিলেন, তারা গণতন্ত্র হন্তারক, গণতন্ত্রহত্যাকারী এবং তারা নিষ্ঠুরভাবে গণতন্ত্রকে মাটিচাপা দিয়েছে।