প্রতিবেদনে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ ইউজারের সংখ্যা বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। তাদের সবার মেসেজ নিরাপত্তাজনিত ত্রুটির কারণে সহজেই পড়া যাবে। সংস্থাটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রোটোকল চালু করেছে তা সঠিকভাবে সমস্যা মেটাতে পারেনি বলেই মনে হচ্ছে। এই সিস্টেমে বলা হয়, সিকিউরিটি কি-গুলো ইউজারদের মধ্যেই লেনদেন হবে এবং মাঝের কেউ এই নিরাপত্তাব্যবস্থায় নাক গলাতে পারবে না। কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ অফলাইনে ইউজারদের নতুন এনক্রিপশন কি জেনারেট করতে বাধ্য করতে পারে।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবেই বলা হয়েছে, নিরাপত্তায় ফোকর এখনো রয়ে গিয়েছে। প্রতিবেদনে ইউরোপিয়ান-বাহরাইনি অর্গানাইজেশন ফর হিউম্যান রাইটস এর ইনফরমেশন সিকিউরিটি অ্যান্ড ডিজিটাল কাউন্টার সার্ভিলেন্সের প্রধান স্টিফেন টর জেনসেনের কথা তুলে ধরে। বলা হয়, অফলাইনে থাকা অবস্থাতেও মেসেজ পাঠানোর ক্ষেত্রে সিকিউরিটি কি বদলে যাওয়ার পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছে। সিকিউরিটি কি পরিবর্তন করা হলে ইউজাররা জানবেন না। তখনই জানবেন যখন এটি পরিবর্তিত হবে। ফলে এই মাধ্যমটি নিরাপত্তা ঘাটতিতে পড়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালে বিপুল জনপ্রিয় মেসেজিং প্লাটফর্ম হোয়াসঅ্যাপকে কিনে নেয় ফেসবুক। তখন থেকে এটাকে আলাদা অ্যাপ হিসাবে চালিয়ে নিচ্ছে তারা।