কার্গো বিমানটিতে ক্যাপ্টেন মুরাদ, ফার্স্ট অফিসার ইরান, ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড্রি ও নেভিগেটোর কুলটুনাক ছিলেন। এদের মধ্যে ক্যাপ্টেন মুরাদসহ তিনজন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
কমান্ডার মারুফ জানান, সকাল ৯টা ০৫ মিনিট উড্ডয়নের বিমানটি মাছের পোনা নিয়ে বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে। এর ৫-৭ মিনিট পরেই ক্রুসহ চার আরোহী নিয়ে বিমানটি কক্সবাজারের নির্ঝরটেক বিধ্বস্ত হয়।
বিমান বিধ্বস্তের পর পরই স্থানীয় জেলেরা উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও উদ্ধার কাজে যোগ দেয়।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন অফিসার আবদুল মজিদ জানান, সকাল ১০টার দিকে জেলেদের সহায়তায় দুইজনকে উদ্ধার করা হয়। তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালে আনার পর দুইজন মারা যান বলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক।পরে আরেকজনের লাশ উদ্ধার করা হয়।