অগ্রসর রিপোর্টঃ ভারতের আসাম থেকে বন্যার পানিতে বাংলাদেশে ভেসে আসা বুনো হাতিটি আজ মঙ্গলবার সকালে মারা গেছে।
বন বিভাগের কর্মকর্তা তপনকুমার দে বিবিসিকে জানিয়েছেন, হাতিটি বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
তিনি বলছিলেন অনেকদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর কারণে পুষ্টিজনিত দুর্বলতায় ভুগছিল হাতিটি, যদিও স্যালাইন দিয়ে হাতিটিকে সুস্থ করার চেষ্টা করছিলেন বন কর্মকর্তারা।
তবে হঠাৎ করে অনেক গরম পড়ার কারণে ‘হিট স্ট্রোকে’ বুনো হাতিটির মৃত্যু ঘটে থাকতে পারে বলে মনে করছেন এই বন কর্মকর্তা।
এখন পোস্ট মর্টেম করে জানা যাবে কী কারণে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের আসাম থেকে বন্যার পানিতে বাংলাদেশে ভেসে আসা বুনো হাতিটি আজ মঙ্গলবার সকালে মারা গেছে।
বন বিভাগের কর্মকর্তা তপনকুমার দে জানিয়েছেন, হাতিটি বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছিল।
তিনি বলছিলেন অনেকদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর কারণে পুষ্টিজনিত দুর্বলতায় ভুগছিল হাতিটি, যদিও স্যালাইন দিয়ে হাতিটিকে সুস্থ করার চেষ্টা করছিলেন বন কর্মকর্তারা।
তবে হঠাৎ করে অনেক গরম পড়ার কারণে ‘হিট স্ট্রোকে’ বুনো হাতিটির মৃত্যু ঘটে থাকতে পারে বলে মনে করছেন এই বন কর্মকর্তা।
এখন পোস্ট মর্টেম করে জানা যাবে কী কারণে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে।
রোববার অর্থাৎ ১৪ই অগাস্ট সকালে হাতিটি গাছের সাথে বেঁধে রাখা পায়ের শেকল ছিঁড়ে কয়রা গ্রাম থেকে দৌড়ে কয়েক কিলোমিটার দূরে চলে যায়।
তাকে ধরতে বেশ বিপাকেই পড়েছিল বন কর্মকর্তারা। পরে প্রায় দু’ঘণ্টার প্রচেষ্টা শেষে বন কর্মকর্তারা ট্রাঙ্কুলাইজ করে হাতিটিকে অবশ করে এবং আবার তার পায়ে শেকল পরিয়ে দেন।
এরপর হাতিটিকে গাজীপুরের সাফারি পার্কে স্থানান্তরের চেষ্টা করছিলেন বাংলাদেশের বন কর্মকর্তারা।
লোকালয় থেকে সরিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যেই মারা গেল ভারত থেকে আসা বুনো হাতিটি।