এর আগে মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘ছায়া-ছবি’তে অভিনয় করেন শুভ-পূর্ণিমা জুটি। কিন্তু অনেক আলোচনার জন্ম দিলেও ছবিটি শেষ পর্যন্ত মুক্তি পায়নি।
আলমগীর জানিয়েছেন, শুভ ছাড়া ছবিতে বাকি তিনজনের আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়নি এখনও। তবে যৌথ প্রযোজনার বিষয়টি চুক্তি হয়েছে। পাওলি দাম ও প্রসেনজিতের বিষয়টি দেখছে এসকে মুভিজ। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি দুজনেরই শিডিউল দিয়েছে আমাকে। পূর্ণিমার সঙ্গে কথাবার্তা চূড়ান্ত। চুক্তি সময়ের ব্যাপার। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুটিং শুরুর কথা। অক্টোবরের মধ্যেই শেষ হবে শুটিং।
চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার চলচ্চিত্র জগতে পথচলা শুরু হয়েছিল ১৯৯৮ সালে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ ছবির মাধ্যমে। এ সময় তিনি মাত্র নবম শ্রেণীতে পড়তেন। তার প্রথম ছবির নায়ক ছিলেন রিয়াজ। অবশ্য তার প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় ছিল ‘শত্রু ঘায়েল’ ছবিতে একজন শিশুশিল্পী হিসেবে।
কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে ২০১০ সালে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
পূর্ণিমা অভিনীত বাম্পার হিট চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে মতিউর রহমান পানু পরিচালিত ‘মনের মাঝে তুমি’ ও এস এ হক অলিক পরিচালিত ‘হৃদয়ের কথা’। তার অভিনীত একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র হচ্ছে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘মেঘের পরে মেঘ’।