এর আগে তারেক রহমানের লন্ডনের ঠিকানায় নোটিশ পাঠানো হলেও সে বিষয়ে কোন জবাব পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার লন্ডন হাইকমিশনার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মামলার অভিযোগপত্রে তারেক রহমানের লন্ডনে অবস্থানের যে ঠিকানা উল্লেখ করা ছিলো সেখানে ইতপূর্বে নোটিশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে তিনি ওই ঠিকানায় অবস্থান করেন না। হাইকমিশন অফিস তারেক রহমানের বর্তমান অবস্থানের ঠিকানা আদালতেও দাখিল করে। শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট নতুন ঠিকানায় নোটিশ পাঠানোর জন্য দূতাবাসকে নির্দেশ দেয়।
দুদক কৌসুলি খুরশীদ আলম খান ও রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ একেএম মনিরুজ্জামান কবির শুনানি করেন।
অর্থ পাঁচার মামলার অভিযোগ থেকে ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দেন। তবে ওই মামলার অপর আসামি তারেক রহমানকে সাত বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। খালাসের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। পরে হাইকোর্ট ওই আপিল শুনানির জন্য গ্রহন করে তারেক রহমানকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের আদেশ দেন।