অগ্রসর রিপোর্ট:
চিকিৎসা বিজ্ঞানে অবদান রাখায় এ বছর নোবেল পেলেন সুইডিশ বিজ্ঞানী। তার নাম সুভান্তে পাবো। সোমবার সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটের দিকে পাবোর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি।
‘বিলুপ্ত হোমিনিন ও মানব বিবর্তনের জিনোম সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ তাকে এই পুরস্কার দেয়া হয়।
নোবেল কমিটির সেক্রেটারি থমাস পার্লম্যান বলেন, ‘বিলুপ্ত হোমিনদের জিনোম এবং মানবজাতির বিবর্তন সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য সুডিশ বিজ্ঞানীকে ২০২২ সালের জন্য মনোনীত করা হলো।
২০২১ সালে তাপমাত্রা ও স্পর্শের রিসেপ্টর আবিষ্কারের জন্য যৌথভাবে দুই জনকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়। তারা হলেন- যুক্তরাষ্ট্রের ডেভিড জুলিয়াস এবং লেবাননের আর্ডেম প্যাটাপৌসিয়ান। ১৯০৫ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে।
১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল নিজের মোট উপার্জনের ৯৪ শতাংশ (৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার) দিয়ে তার উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮-তে তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি।
পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। তাদের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধান করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ একাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেয়া হয়। #