পদ্মা রিসোর্টের পরিচালক সাদেক হোসেন মান্না জানান, ১৯৯২-৯৪ সালের দিকে চরটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছিল। এরপর ২০০১-২০০২ সালের দিকে আবার জেগে ওঠে বড় নওপাড়া নামে পরিচিত চরটি। তারপর এখানে নিজস্ব জমিতে ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে স্থাপন করা হয় পদ্মা রিসোর্ট। গত ৭-৮ দিন ধরে রিসোর্টের নদীপাড়ের জায়গায় পদ্মার ভাঙন দেখা দেয়। তীব্র স্রোতে ভাঙন কটেজ পর্যন্ত এসে পড়ে। তাই দুর্ঘটনা এড়াতে পর্যটকের আসা বন্ধ করা দেওয়া হয়েছে। ২২ জন স্টাফ কর্মরত ছিলো রিসোর্টটিতে। ইতিমধ্যে ২টি কটেজ ঘর, বসার স্থান, বাগান, ৪০ শতাংশের একটি মাঠ পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। ১৬টি কটেজ ঘরের মধ্যে ১৪টি আছে, যা সরানো হচ্ছে। নতুন কোনও জায়গায় আবার রিসোর্ট শুরু করতে হবে। কিন্তু সেটা কবে সম্ভব হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না
লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. হুমায়ুন কবির জানান, পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। পদ্মা রিসোর্টটি এই ভাঙনের কবলে পড়ে। রিসোর্টের বেশকিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মালামাল সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে নিরাপদ স্থানে। আপাতত বন্ধ রিসোর্টটি।