হলিউডের স্বর্ণযুগের সেরা অভিনেত্রীদের একজন তিনি। শিশুশিল্পী হিসেবে শুরুর পর পেয়েছেন দীর্ঘ এক ক্যারিয়ার। রুপালি পর্দায় ইতিহাস গড়েছেন, তাঁর ব্যক্তিগত জীবনও কম আকর্ষণীয় ছিল না। দিনটা যেহেতু ২৩ মার্চ, অনেকেই এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন, কথা হচ্ছিল এলিজাবেথ টেলরকে নিয়ে। ২০১১ সালে আজকের দিনে ৭৯ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছিলেন কিংবদন্তি এই অভিনেত্রী। এলিজাবেথ টেলরের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আইএমডিবি থেকে পাওয়া তথ্যে ছবিতে ছবিতে জেনে নেওয়া যাক অভিনেত্রী সম্পর্কে কিছু তথ্য।
প্রথম অভিনেত্রী হিসেবে মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। এটা ঘটে তাঁর সিনেমা ‘ক্লিওপেট্রা’র ক্ষেত্রে। ১৯৬৩ সালে করা এই ছবির জন্য ১০ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি, যা ছিল সেই সময়ের জন্য বড় ঘটনা। কতটা বড়, সেটা বোঝা যাবে একটা উদাহরণ দিলে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জন এফ জেনেডির বেতন ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার!
প্রথম অভিনেত্রী হিসেবে মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। এটা ঘটে তাঁর সিনেমা ‘ক্লিওপেট্রা’র ক্ষেত্রে। ১৯৬৩ সালে করা এই ছবির জন্য ১০ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি, যা ছিল সেই সময়ের জন্য বড় ঘটনা। কতটা বড়, সেটা বোঝা যাবে একটা উদাহরণ দিলে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জন এফ জেনেডির বেতন ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার!
শরীর, স্বাস্থ্য কোনোকালেই ঠিকঠাক ছিল না এলিজাবেথ টেলরের। সারা জীবনই সংগ্রাম করেছেন। জন্মই হয়েছিল স্কলিওসিস নিয়ে (মেরুদণ্ডের পাশে একটি হাড় বাঁকা)। ১৯৪৪ সালে ‘ন্যাশনাল ভেলভেট’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় কোমর ভেঙে যায়, ১৯৫৬ সালে হয় বড় একটি অস্ত্রোপচার। এর বাইরে ছিল মদ্যপানের অভ্যাস। জীবনভর ব্যথানাশক নিতে নিতে শরীরও হয়ে পড়ে দুর্বল। জীবনের শেষ দুই দশক নানা ধরনের অসুস্থতা জাঁকিয়ে বসে শরীরে, নিউমোনিয়া হয়। ত্বকের ক্যানসার থেকে সেরে ওঠন, হৃদ্যন্ত্রে সমস্যা দেখা দেয়। শেষ পর্যন্ত দেড় মাস হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর চলে যান আজকের দিনে
শরীর, স্বাস্থ্য কোনোকালেই ঠিকঠাক ছিল না এলিজাবেথ টেলরের। সারা জীবনই সংগ্রাম করেছেন। জন্মই হয়েছিল স্কলিওসিস নিয়ে (মেরুদণ্ডের পাশে একটি হাড় বাঁকা)। ১৯৪৪ সালে ‘ন্যাশনাল ভেলভেট’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় কোমর ভেঙে যায়, ১৯৫৬ সালে হয় বড় একটি অস্ত্রোপচার। এর বাইরে ছিল মদ্যপানের অভ্যাস। জীবনভর ব্যথানাশক নিতে নিতে শরীরও হয়ে পড়ে দুর্বল। জীবনের শেষ দুই দশক নানা ধরনের অসুস্থতা জাঁকিয়ে বসে শরীরে, নিউমোনিয়া হয়। ত্বকের ক্যানসার থেকে সেরে ওঠন, হৃদ্যন্ত্রে সমস্যা দেখা দেয়। শেষ পর্যন্ত দেড় মাস হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর চলে যান আজকের দিনে।
প্রথম অভিনেত্রী হিসেবে মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। এটা ঘটে তাঁর সিনেমা ‘ক্লিওপেট্রা’র ক্ষেত্রে। ১৯৬৩ সালে করা এই ছবির জন্য ১০ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি, যা ছিল সেই সময়ের জন্য বড় ঘটনা। কতটা বড়, সেটা বোঝা যাবে একটা উদাহরণ দিলে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জন এফ জেনেডির বেতন ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার!
প্রথম অভিনেত্রী হিসেবে মিলিয়ন ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি। এটা ঘটে তাঁর সিনেমা ‘ক্লিওপেট্রা’র ক্ষেত্রে। ১৯৬৩ সালে করা এই ছবির জন্য ১০ লাখ ডলার পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন তিনি, যা ছিল সেই সময়ের জন্য বড় ঘটনা। কতটা বড়, সেটা বোঝা যাবে একটা উদাহরণ দিলে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জন এফ জেনেডির বেতন ছিল ১ লাখ ৫০
এলিজাবেথ টেলরের অলংকারের সংগ্রহ ছিল ঈর্ষণীয়। এর মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত ৩৩.১৯-ক্যারেট ডায়মন্ড। তাঁর তৃতীয় স্বামী মাইক টডের কাছ থেকে বহুমূল্য একটি হিরার মুকুট পেয়েছিলেন, যা পরে তিনি ১৯৫৭ সালের অস্কার অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন
এলিজাবেথ টেলরের অলংকারের সংগ্রহ ছিল ঈর্ষণীয়। এর মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত ৩৩.১৯-ক্যারেট ডায়মন্ড। তাঁর তৃতীয় স্বামী মাইক টডের কাছ থেকে বহুমূল্য একটি হিরার মুকুট পেয়েছিলেন, যা পরে তিনি ১৯৫৭ সালের অস্কার অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেনআইএমডিবি
তাঁর মৃত্যুর পর ১ হাজার ৭৭৮টি অলংকারের খোঁজ পাওয়া যায়, যা বিক্রি করে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় হয়
তাঁর মৃত্যুর পর ১ হাজার ৭৭৮টি অলংকারের খোঁজ পাওয়া যায়, যা বিক্রি করে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় হয়আইএমডিবি
অনেক ‘প্রথম’-এর অংশ এলিজাবেথ টেলর। তিনিই প্রথম তারকা, যিনি নিজের জন্য আলাদা সুগন্ধি তৈরি করিয়েছিলেন। তিনি সুগন্ধি খুব ভালোবাসতেন। ভক্তরা তাঁর তৈরি সেই পারফিউমের নাম দিয়েছিলেন ‘ভায়োলেট আইজ’
অনেক ‘প্রথম’-এর অংশ এলিজাবেথ টেলর। তিনিই প্রথম তারকা, যিনি নিজের জন্য আলাদা সুগন্ধি তৈরি করিয়েছিলেন। তিনি সুগন্ধি খুব ভালোবাসতেন। ভক্তরা তাঁর তৈরি সেই পারফিউমের নাম দিয়েছিলেন ‘ভায়োলেট আইজ’আইএমডিবি
চার জন সন্তানের মা হয়েছিলেন। মাইকেল ওয়াইল্ডিং ও এলিজেবেথের দুই ছেলে। মাইকেল জুনিয়র এবং ক্রিস্টেফার এডওয়ার্ড। মাইক টডের সঙ্গে তাঁর বিয়েতে জন্ম কন্যা লিজার। রিচার্ড বার্টন ও এলিজাবেথ টেলরের কন্যার নাম মারিয়া বার্টন।
চার জন সন্তানের মা হয়েছিলেন। মাইকেল ওয়াইল্ডিং ও এলিজেবেথের দুই ছেলে। মাইকেল জুনিয়র এবং ক্রিস্টেফার এডওয়ার্ড। মাইক টডের সঙ্গে তাঁর বিয়েতে জন্ম কন্যা লিজার। রিচার্ড বার্টন ও এলিজাবেথ টেলরের কন্যার নাম মারিয়া
জিনগত সমস্যা ডিস্টিকিয়া নিয়েই জন্মেছিলেন তিনি। এর ফলে আঁখিপল্লব ত্রুটিপূর্ণ হয়। পরে সেটাই হয়ে দাঁড়ায় তাঁর মোহময় রূপের তুরুপের তাস।