কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বুঝে নেবে জেলা প্রশাসন।
এর আগে এই ত্রাণ বহনকারী জাহাজটি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরি খাদ্য ও অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে গিয়েছিল। এতে জাহাজটি মিয়ানমারে প্রতিবাদের মুখে পড়েছিল।
মিয়ানমারে ৫০০ টন ত্রাণ নামিয়ে বাকি ২ হাজার ২০০ টন ত্রাণ বাংলাদেশে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের জন্য জন্য আনার কথা ছিল।
প্রসঙ্গত, গত বছরের অক্টোবর মাসে রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সেনাবাহিনীর অভিযান শুরু হওয়ার পর প্রায় ৭০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছে। তার আগেই অনেক বছর ধরে চার লাখের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।
এ প্রেক্ষিতে সম্প্রতি মিয়ানমারে রাখাইন প্রদেশে নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব আব্দুল রাজাক।