মানব পাচারকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ পাসপোর্ট, ভিসার ফটোকপি ও নগদ অর্থও জব্দ করা হয়েছে।
র্যাব-৩ এর অধিনায়ক খন্দকার গোলাম সারওয়ার জানান, গ্রেফতার ওই ১৫ জনের মধ্যে ১৪ জন লিবিয়ায় লোক পাঠিয়ে তাদের জিম্মি করে এবং পরে পরিবারের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে। অন্যজন মালয়েশিয়ায় একইভাবে মানব পাচার করে।
তাদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এই প্রতারক চক্রের শিকার এক ব্যক্তিকে ইতোমধ্যে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। এ ছাড়া বুধবার অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে গোলাম সারওয়ার জানান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে র্যাবের অভিযান ও এই চক্রের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে হবে বলেও তিনি জানান।