এ প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়, মায়ানমারকে সহযোগিতা দিতে মায়ানমারের সৃষ্টি হওয়া আরাকান আর্মি এবং অন্যান্য জাতিগত সশস্ত্র গ্রুপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ অনেকগুলো অভিযান চালিয়েছে। এতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ গত বছর আরাকান আর্মির বন্দীদশা থেকে উদ্ধার করে দুইজন ট্যাটমাড়ো সদস্যকে মায়ানমারের কাছে হস্তান্তর করেছে।’ বিবৃতিতে বলা হয়, এ সময় প্রয়োজন অনুযায়ী বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে মায়ানমারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। বাংলাদেশ বিশ্বাস করে একটি আইনী কাঠামোর অধীনে এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ দুই বছরের অধিক কাল এ বিষয়টিতে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। বিবৃতিতে বলা হয়, মাদক পাচার থেকে অস্ত্র পাচার নাগরিক আন্দোলন এবং অভ্যন্তরীণ গোলযোগ থেকে বিদ্রোহ সকল ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মোকাবেলায় প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা প্রয়োজন।