রিপোর্টে বলা হয়েছে, স্ত্রীকে খুশি রাখতে মাসে অন্তত ১১বার মিলিত হওয়া উচিত দম্পতিদের। কারণ, সমীক্ষা বলছে, সুখী দম্পতিরা মাসে ১১বার মিলিত হল, তুলনায় বিবাহিত জীবনে যে দম্পতিরা অখুশি মহিলারা, তারা মাসে মাত্র চার থেকে পাঁচবার মিলিত হন।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিয়ের প্রথম দু’বছর কেটে যাওয়ার পর দম্পতিদের জীবন খানিকটা থমকে যায়। বিয়ের পর যে উদ্দামতার সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী মিলিত হন, সেই জোশ থাকে না। কিন্তু এটা একেবারেই করা উচিত নয়। দম্পতিদের মধ্যে খুনসুটি ও রোম্যান্স আগের মতোই থাকা উচিত।
সাইকোথেরাপিস্ট গ্যারি নুম্যান বলছেন, রোজকার একঘেয়ে জীবনযাপন, বিল মেটানো, সন্তানের অসুস্থতা, কম ঘুমের কারণে এমনিতেই স্বামী-স্ত্রীয়ের মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। দম্পতিদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে মিলন ম্যাজিকের মতো কাজ করে।