তিনি বলেন, বাংলাদেশকে কোনোভাবেই সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেয়া হবে না। জঙ্গিবাদ নির্মূল বর্তমান সরকার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় পুলিশবাহিনীকে সতর্ক থাকতে হবে। বর্তমান সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় সহযোগী সংস্থাগুলোর সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে।
এ সময় শেখ হাসিনা দেশের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা তুলে ধরে বলেন, জাতির পিতা দেশের স্বাধীনতা চেয়েছিলেন, দেশের মানুষের মুক্তি চেয়েছিলেন। পাকিস্তানি আমলে সরকারি চাকরিতে পূর্ব পাকিস্তানের লোক ছিল খুবই কম। জনসংখ্যার দিক থেকে আমরা ছিলাম ৫৬ ভাগ। ওরা ছিল কম। কিন্তু সুযোগ-সুবিধার থেকে আমরা বঞ্চিত ছিলাম। আর এসব বৈষম্যর কথা জাতির পিতা বার বার তুলে ধরেছেন। তিনি যখনই বক্তৃতা দিতেন তখনই মামলা হতো। তাকে গ্রেপ্তার করা হতো। দীর্ঘ সংগ্রামের পর দেশ স্বাধীন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর দেশের রিজার্ভে ১টা টাকাও ছিল না। পাকিস্তানি বাহিনী দেশের মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়েছে, লুট করেছে। এমন কোনো পরিবার ছিল না যে যুদ্ধের সময় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। আর আলবদরা পাকিস্তানিদের সহযোগিতা করেছে। যারা যুদ্ধাপরাধী তারা সাজা পেয়েছে, পাচ্ছে।