২৪ বছর বয়সী, মিস ইউনিভার্স ইরিস মিতেনায়ের ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের বাসিন্দা। বর্তমানে ডেন্টাল সার্জারি নিয়ে পড়াশোনা করছেন। তিনি মিস ইউনিভার্স প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে ডেন্টাল এবং ওরাল হাইজিন বিষয়টি সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে চান।
অনুষ্ঠানের মূল পর্বের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে ইরিস মিতেনায়ের শরণার্থীদের জন্য ফ্রান্সের সীমানা উন্মুক্ত করে দেয়ার জন্য প্রশংসা করেন।
এ প্রসঙ্গে বিচারকদের তিনি বলেন, আমরা চাই, ফ্রান্সে যতদূর সম্ভব বিশ্বায়ন করতে। আমরা যত পারি মানুষ আদান-প্রদান করতে চাই।
অন্যান্য দুই বিজয়ীও তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে বিচারকদের খুশি করতে পেরেছেন। ২৪ বছর বয়সী পেলিসিয়ের জানিয়েছেন, ২০১০ সালে হাইতির ভয়াবহ ভূমিকম্প থেকে বেঁচে যাওয়ার পর তিনি আরো প্রাণবন্ত হয়েছেন।
তবে সঞ্চালক স্টিভ হার্ভের উদ্দেশ্য ২৩ বছর বয়সী টোভারের কৌতুক অনুষ্ঠানের অন্যতম একটি মুহূর্ত ছিল। গত বছর হার্ভে মিস ইউনিভার্সের নাম ভুল করে মিস ফিলিপাইনের পরিবর্তে মিস কলম্বিয়ার নাম ঘোষণা করেছিলেন। মঞ্চে টোভার তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, অনেক মানুষ তোমাকে ঘৃণা করেন।
এবারের প্রতিযোগিতায় শীর্ষ ১৩ প্রতিযোগীদের মধ্যে আরো ছিলেন- মিস কেনিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো, পেরু, পানামা, ফিলিপাইনস, কানাডা, ব্রাজিল, থাইল্যান্ড এবং মিস যুক্তরাষ্ট্র।