তিনি বলেন, জি-টু-জি ভিত্তিতে চীন সরকারের অর্থায়নে কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ যথাসময়ে শেষ করার লক্ষ্যে কাজ করছে সেতু বিভাগ। ইতোমধ্যে কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের লক্ষ্যে পরামর্শক নিয়োগের চুক্তি সই হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রায় সাড়ে আট হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চার লেন বিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেল হবে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ। দুই প্রান্তের সংযোগ সড়ক এবং একটি এক কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারসহ প্রকল্পের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় নয় কিলোমিটার। টানেলটি নির্মাণ হলে চীনের সাংহাইয়ের মতো চট্টগ্রাম হবে ওয়ান সিটি টু টাউন। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতিশীলতা বাড়বে। নদীর ওপারে ইপিজেড স্থাপনের ফলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি নগরায়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে সংযোগসহ টানেলটি প্রস্তাবিত মিরসরাই-কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ, প্রস্তাবিত ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে এবং প্রস্তাবিত চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পকে যুক্ত করবে।