২. সঙ্গী বা সঙ্গিনী প্রতি রাগ, অভিমান যা-ই হোক না কেন, সেই আবেগ ফেসবুকে প্রকাশ করবেন না। আপনার বান্ধবী হয়তো আপনাকে ছাড়াই বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছেন, আপনি তাতে ভয়ানক ক্ষুব্ধ। কিন্তু বান্ধবী নিজের সেই আউটিং-এর ছবি ফেসবুকে পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে আপনি যদি নীচের কমেন্ট বক্সে সেই রাগ উগরে দেন, তাহলে তাঁর পক্ষে সেটা অত্যন্ত বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তার চেয়ে নিজেদের সমস্যা ব্যক্তিগত স্তরেই মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
৩. নিজের প্রাক্তন প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে ফেসবুকে ফ্লার্ট করা বন্ধ করুন। নিজের পুরনো বন্ধু কিংবা ভালবাসার মানুষদের সঙ্গে পুনর্মিলনের চমৎকার সুযোগ ফেসবুক তৈরি করে ঠিকই, কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, আপনি পূর্ণ মাত্রায় সেই সুযোগের সদব্যবহার করবেন। নিজের এক্স-গার্লফ্রেন্ডের ছবিতে ‘সুন্দর লাগছে’ জাতীয় কমেন্ট চলতেই পারে, কিন্তু আপনি যদি লেখেন ‘তোমার হাসিটা এখনও আগের মতোই মিষ্টি রয়েছে’, তাহলে সেটা বাড়াবাড়ি। এতে আপনার বর্তমান প্রেমিকার খারাপ লাগাটা অত্যন্ত স্বাভাবিক।
৪. প্রেমিক বা প্রেমিকার কাছে মিথ্যে বলবেন না। কারণ ফেসবুকে আপনার মিথ্যেটা ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি। যেমন ধরুন, প্রেমিকাকে বললেন, আপনি ভয়ানক ব্যস্ত, আর তার পর বন্ধুদের সঙ্গে খানাপিনার ছবি পোস্ট করে দিলেন ফেসবুকে, তাহলে গুরুতর বিপদ সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে।
সূত্র : এবেলা