জানা গেছে, থেমে থাকা ট্রেনের চাকার সঙ্গে কালো রঙের টেপ দিয়ে পেঁচানো বোমাসদৃশ বস্তু দেখতে পাওয়া যায়। এ সময় লাল রঙের দুটি তারও দেখতে পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রেনটি চলা শুরু করলে বোমাসদৃশ বস্তুটি বিস্ফোরণ ঘটতে পারত।
পুলিশ সবাইকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দিচ্ছে।
গাইবান্ধা জেলা পুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার খায়রুল ইসলাম বলেন, বোমাসদৃশ বস্তুটি নিষ্ক্রিয় করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এদিকে, গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) এমপি লিটনকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বামনডাঙ্গায় অর্ধদিবস হরতাল পালন করছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। হরতাল চলাকালে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা সান্তাহরগামী একটি লোকাল ট্রেন বামনডাঙ্গা রেলস্টেশনে আটকে দেয় বিক্ষোভকারীরা।
হরতালকে কেন্দ্র করে পুরা সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পুলিশ, র্যাব, বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় সুন্দরগঞ্জের সাহাবাজ গ্রামে ঘরে ঢুকে এমপি মনজুরুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা করে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীরা। পুলিশ সন্দেহভাজন হিসেবে ১৮ জনকে আটক করেছে।
গত বছর একটি শিশুকে গুলি করে আলোচনায় আসেন এমপি মনজুরুল ইসলাম। তখন সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগে সাংসদবিরোধী একটি পক্ষ সক্রিয় হয়েছিল।