সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ শাখার উপ-কমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, ২ শিশুকে নিয়ে ২ জন নারী আত্মসমর্পণ করেছেন। তাদের মাইক্রোবাসে করে ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
সকালে এক ব্রিফিংয়ে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের (সিটি) প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, বাড়িটিতে ‘নব্য জেএমবির শীর্ষ এক নেতা’ রয়েছে। এ ছাড়া নারীসহ একাধিক জঙ্গি রয়েছে। জঙ্গিদের কাছে শক্তিশালী গ্রেনেড রয়েছে। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হচ্ছে। তবে তারা শরীরে গ্রেনেড বেঁধে প্রতিরোধের ঘোষণা দিচ্ছে।
অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, ভেতরে যারা আছে আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা যেন আত্মসমর্পণ করে সেই চেষ্টা চালাচ্ছি।
ভবনের ওপরের দুটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের ইতিমধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া ঘটনাস্থলে যান। তিনি সাংবাদিকরা পরিস্থিতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদের সবকিছু জানিয়ে তবেই আমি এখান থেকে যাব।
বছরের মাঝামাঝিতে গুলশান হামলার পর এ রকম বেশ কয়েকটি অভিযান চালায় পুলিশ, যাতে ২০ জনের বেশি জঙ্গি নিহত হন।