সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ২০১৮ সালের জুনের মধ্যে কারখানা সংস্কারে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের শর্তগুলো পূরণের সময়সীমা। তবে এর আগে অর্থাৎ ২০১৭ সালের মধ্যেই এই কাজটি সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলে আমরা আশা করছি। ইতোমধ্যেই অ্যাকর্ডভুক্ত ৭০ শতাংশেরও বেশি এবং অ্যালায়েন্সের তালিকাভুক্ত ৬০ শতাংশের বেশি কারখানায় সংস্কার কাজ শেষ হয়েছে।
২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে উল্লেখ করে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন হলে ইউরোপের বাজারে জিএসপি সুবিধা থেকে নিয়ম অনুযায়ী বাদ পড়তে হবে। তবে সেক্ষেত্রে জিএসপি প্লাস সুবিধার অধিভুক্ত হতে কিছু শর্ত পূরণের প্রসঙ্গ তারা তুলেছে। এক্ষেত্রে আমরা আশা করছি, শ্রমিক অধিকার ও কর্মপরিবেশগত সুবিধার উন্নতি করতে জিএসপি প্লাসের জন্য যেসব শর্ত রয়েছে। বাংলাদেশ এখনই তা পূরণের দ্বারপ্রান্তে আছে। ফলে সময়মতো জিএসপি প্লাস পেতে এর শর্ত পূরণ করতে তেমন সমস্যা হওয়ার কথা নয়।