স্মৃতিসৌধে চীনের প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
শি শহীদ বেদীতে ফুল দেয়ার পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ এবং পরিদর্শক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
স্মৃতিসৌধ থেকেই বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হন চীনের প্রেসিডেন্ট। বিমানবন্দরে তাকে বিদায় জানাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
লাল গালিচা সংবর্ধনা নিয়ে শুক্রবার সকালে ঢাকায় এসেছিলেন শি। এটি ছিল ৩ দশক পর বাংলাদেশে চীনের কোনো প্রেসিডেন্টের প্রথম সফর।
তার এই সফরে বাংলাদেশ-চীন ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যার আওতায় বাংলাদেশ চীন থেকে ২১.৫ বিলিয়ন ডলার অর্থ-সহায়তা পেতে যাচ্ছে।
শুক্রবার দুই দেশের শীর্ষ বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় বলা হয়েছে, ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা’র সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার’ জায়গায় নিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।