কাউন্সিলের সদস্য ও চেয়ারম্যানের কমপক্ষে ১০ বছর প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালনসহ কোন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। খন্ডকালীন সদস্যদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন একজন, যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার একজন সরকার মনোনয়ন দেবে। বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সভাপতি বা সংস্থাটির একজন প্রতিনিধি, স্বীকৃত বিদেশী একটি অ্যাক্রিডিটেশন এজেন্সির একজন এবং সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী সংগঠনের একজন প্রতিনিধিও নিয়োগ দেবে সরকার। এছাড়া এফবিসিসিআই’র একজন উদ্যোক্তা, শিক্ষা প্রশাসনের একজন বিশেষজ্ঞ এবং এক আইটি বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেবে সরকার।
সচিব বলেন, মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা নিশ্চিত করতে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেয়া কনফিডেন্স সার্টিফিকেট বা অ্যাক্রিডেটেশ স্থগিত ও বাতিল করতে পারবে এ কাউন্সিল। কাউন্সিল দেশের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাক্রিডিটেশন এবং বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রত্যেক বিভাগে পৃথক অ্যাক্রিডিটেশন কমিটি গঠন করবে। এছাড়া সংস্থাটি অ্যাক্রিডিটেশন ও কনফিডেন্স সার্টিফিকেট প্রদানের শর্তও নির্ধারণ করবে।
শফিউল আলম বলেন, কাউন্সিল আন্তঃরাষ্ট্র পর্যায়ে এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করবে। সংস্থাটি অ্যাক্রিডিটেশনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থার মাঝে অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, উন্নয়ন ও প্রচার অভিযানের আয়োজন করবে।
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।