আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক কৃষিবিদ আফম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করা হয় কিন্ত রাজাকারদের তালিকা করা হয় না। মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি রাজাকারদের তালিকা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে হাত মিলিয়ে এদেশীয় যে সকল রাজাকার বাহিনী পাকিস্তানীদের দোষর হিসেবে এদের মুক্তিকামী মানুসকে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে। মা বোনদের সম্রামহানী করেছে তাদের তালিকা করতে হবে।
পাকিস্তানীদের অভিসপ্ত ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। অধ্যাবদি এখনও যারা বাংলাদেশের মানুষের বিপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুসের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশ বিরোধী রাজনীতির নামে অপরাজনীতি করছেন তা ধরে, আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রনীত করে, আগামী দিনে এগিযে নিয়ে যেতে হবে।
৩০ মার্চ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুল হোসেন চৌধুরী হলে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও শহীদ সওগাতুল আলম সগীর স্মৃতি সংরক্ষন কমিটি কতৃক আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো:এমাদুল হক খান রচিত “মহান মুক্তিযুদ্ধে মঠবাড়ীয়া ও দক্ষিনাঞ্চল” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষনে তিনি এ কথা বলেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধের নবম সাব সেক্টরের ইয়াং অফিসার মজিবুল হক মনজু খানের সভাপতিত্ব বিশেষ অতিথি ছিলেন শামীম শাহনেওয়াজ এমপি।
দি ডেইলী স্টেটের জয়েন্ট এডিটর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ওবায়দুর হক খানের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা ছিলেন মঠবাড়ীয়া উপজেলা পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান ও মঠবাড়ীয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আশরাফুর রহমান।
সম্মানিত অতিথি ছিলেন সাবেক সিনিয়র সচিব মোফাজ্জল হোসেন মন্টু, সাবেক সচিব নাসির উদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, শাহজাহান সিদ্দীকি। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন হিউম্যানিস্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড.,মোহাম্মদ সেলিম রেজা।