অগ্রসর রিপোর্ট : দেশে বর্তমানে ঋণখেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ জন এবং খেলাপিঋণের অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
আজ সংসদে ওয়ার্কার্স পার্টির সদস্য লুৎফুন নেসা খানের তারকা চিহ্নিত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেজে রক্ষিত ডিসেম্বর ২০১৮ ভিত্তিক দেশের সকল তফসিলি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণখেলাপির সংখ্যা ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ জন এবং খেলাপী অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা।’
তিনি জানান, ২০১৫ সালে ঋণখেলাপির সংখ্যা ছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫৪ জন এবং তাদের কাছে প্রাপ্ত ঋণের অর্থের পরিমাণ ছিল ৫৯ হাজার ১০৫ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ঋণখেলাপির সংখ্যা বেড়েছে ৫৮ হাজার ৪৩৬ এবং খেলাপী অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
সরকারি দলের সদস্য মো. ইসরাফিল আলমের অপর এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, সুদ মওকুফ সুবিধা প্রাপ্ত ঋণ গ্রহীতা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের অনুমোদিত শর্ত মোতাবেক সুদ মওকুফোত্তর অবশিষ্ট অর্থ পরিশোধ করতে পারলে অনুমোদিত সুদ মওকুফ সুবিধা কার্যকর হয়। কোন অবস্থাতেই মূল ঋণ মওকুফ করা যায় না।