এ সময় জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়াসহ অন্যরা মরদেহের সঙ্গে ছিলেন।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) হাবিবুল ইসলাম জানান, এখান থেকে মরদেহটি নিহতের নিজ বাড়িতে নেয়া হবে। দলীয় নেতাকর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য মরদেহটি বাড়িতে রাখা হবে। বিকালে নামাজের পর তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার সকালে এমপি লিটনের বাড়ি সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের সাহাবাজ (মাস্টারপাড়া) গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম দেখা যায়। প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশা উপক্ষো করে এমপির বাড়িতে আত্মীয়-স্বজনসহ আশপাশ ও দূর-দুরান্তের লোকজন ছুটে আসে। এখন শুধু লাশের অপেক্ষায় রয়েছেন।
এর আগে ঢাকা সকাল ১০টার পর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এমপি লিটনের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিহতের প্রতি শেষ ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
গতকাল রবিবার নিহত এমপি লিটনের বোন তাহমিদা কাকলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা চার থেকে ৫ জনকে আসামি করে সুন্দরগঞ্জ থানায় এজাহার দায়ের করেছেন।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের সাহাবাজ গ্রামে নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হন এমপি লিটন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।