ওই জাহাজে থাকা এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মেহেদী হাসান মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘মাঝ সাগরে পৌঁছার পর জাহাজটি ডুবোচরে আটকা পড়ে। এসময় পর্যটকরা কান্নাকাটি শুরু করেন।’
জাহাজটিতে সাড়ে সাত শতাধিক পর্যটক রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও জানান, ‘পর্যটকদের নিয়ে যাওয়ার জন্য সেন্টমার্টিন থেকে কাঠের ট্রলার নিয়ে আসছে জাহাজ কর্তৃপক্ষ।’
এ ব্যাপারে জানতে জাহাজটির ব্যবস্থাপক আবদুর রহিম খোকনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হয়। তার ফোনটি বন্ধ থাকায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
টেকনাফ উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো. শফিউল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘জাহাজ আটকা পড়ার খবর শুনেছি। জাহাজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে আটকাপড়া পযর্টকদের উদ্ধার করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
পাশাপাশি অতিরিক্ত যাত্রী বহন করার বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।