স্পিকার বলেন, শিক্ষাব্যবস্থার মধ্য দিয়ে তরুন প্রজন্মের মধ্যেও মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে এবং সকলকে সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে উন্নয়নের বিষয়টি শুধু দারিদ্র নিরসনই নয়, পাশাপাশি বৈষম্য নিরসনও একটি প্রধান বিষয়। আমাদের জন্য যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানেও শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, অন্তর্ভূক্তিমূলক গণতন্ত্রে সকলের অংশগ্রহণ ও সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার বিষয়টির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জনগণকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
স্পিকার বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত, জ্ঞানভিত্তিক, প্রযুক্তিতে পারদর্শী, উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে আমরা বদ্ধপরিকর। তিনি যার যার অবস্থান থেকে এ লক্ষ্য অর্জনে কাজ করার আহবান জানান। তিনি বলেন, দেশপ্রেম ও ভ্রাতৃত্ববোধ সহমর্মিতা ও সম্প্রীতির বন্ধনকে সুদৃঢ় করে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও পরমতসহিষ্ণু সুন্দর সমাজ বির্নিমানের আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রয়াসের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে।
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।