এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে আরো আধুনিকায়ন করতে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধাদের সুবিধা বাড়াতেও সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের স্বাধীনতা রক্ষার সুমহান দায়িত্ব সশস্ত্র বাহিনীর ওপর ন্যস্ত। এই পবিত্র দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম, অবকাঠামো নির্মাণ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আমরা কারো কাছে হাত পেতে ভিক্ষা নিতে পারিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, অসাধারণ কর্ম তৎপরতার ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতেও দেশ মাতৃকার কল্যাণ ও সর্বভৌমত্ব রক্ষাসহ জাতির যে কোনো প্রয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীর সব সদস্য নিবেদিত থাকবেন- এটাই আমার প্রত্যাশা।
শুধু দেশেই নয়, বহির্বিশ্বেও শসস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো বেশি উজ্জ্বল করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।