চিঠিতে আরও বলা হয়, মেধার লালন, মূল্যায়ন ও প্রণোদনা দেয়া হলে মেধাবীদের মাঝে আরও উৎসাহ-উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায়। এ লক্ষ্যে সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে বিভিন্ন সময়ে এসএসসি, এইচএসসি, স্নাতক, স্নাতকোত্তর বা সমপর্যায়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অসাধারণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। তবে জেলা বা উপজেলা প্রশাসন থেকে সাধারণভাবে মাধ্যমিক বা সমপর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (সপ্তম থেকে দশম শ্রেণি) উত্তীর্ণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা, সম্মাননা বা সনদ দেয়া হয় না।
মেধাবী শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এবং জাতির কাণ্ডারি হিসেবে দেশ গড়ার দায়িত্ব নেবেন। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ তাদের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে উপজেলায় অবস্থিত মাধ্যমিক ও সমপর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ কৃতী শিক্ষার্থীদের এ প্রণোদনা দেয়া হবে।
চিঠিতে ছাত্র-ছাত্রীদের তালিকা সংগ্রহের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া এ উদ্যোগ শুরুর পর তা অব্যাহত রাখা হবে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।