এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদদের স্মরণে গার্ড অব অনার প্রদর্শন করে। শহীদদের স্মরণে বিওগলে এ সময় করুণ সুর বাজানো হয়। নীরবে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
তাদের সঙ্গে সেখানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, এমপি ও দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধ ছেড়ে যাওয়ার সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অপেক্ষমান হাজারো মানুষ শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রায়েরবাজার বধ্যভূমিতেও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন সর্বস্তরের লোকজন। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে।