তিনি বলেছেন , “এ ধরনের পরিস্থিতিতে নিজের চোখ খোলা রাখা এবং সতর্ক থাকা ভালো। কিন্তু আপনারা পাবলিক প্লেসে নিরাপদে চলাফেরা করতে পারেন। আতঙ্কিত হবার কোন কারণ নেই।”
জার্মানির ফেডারেল প্রসিকিউটর পিটার ফ্রাঙ্ক জানিয়েছেন, হামলার ধরণ এবং লক্ষ্যবস্তু দেখে মনে হচ্ছে এটি ‘ইসলামী চরমপন্থার’ সাথে সম্পৃক্ত।
লরিটির প্রকৃত চালক পোল্যান্ডের একজন নাগরিক। তার মৃতদেহ লরিটির চালকের আসনের পাশেই পড়ে ছিল। তার দেহে গুলি এবং ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। কিন্তু তার সাথে কোন আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া যায়নি।
ওদিকে জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেল বলছেন, হামলাকারী যদি শরণার্থী কেউ হয় তবে তা মেনে নেয়াটা খুব কষ্টকর হবে। তিনি দোষী ব্যক্তিদের কঠোর সাজা দেয়ার কথা বলেছেন।
মিসেস মের্কেলের জন্য এই ঘটনাটি একটি বড় রাজনৈতিক আঘাত হয়ে দেখা দিয়েছে এই কারণে যে তিনি অভিবাসীদের জন্য জার্মানির দরোজা খুলে রাখার পক্ষপাতী।