গত ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের পর মিশিগানের বিলিয়নেয়ার ডেভোস ওই টুইট করেন।
সেখানে তিনি ওই অনুষ্ঠানকে বর্ণনা করেন ‘হিস্টোরিক্যাল’ ঘটনা হিসেবে, যদিও ইংরেজি ব্যাকরণ অনুযায়ী তা হওয়া উচিত ‘হিস্টোরিক’।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে তুমুল হাস্যরস হবু এই শিক্ষামন্ত্রীর ১৭ শব্দের ওই টুইট নিয়ে।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, সমালোচনার মধ্যে কয়েক ঘণ্টা পর ওই টুইট মুছে ফেলা হয়। পরে ‘হিস্টোরিক্যাল’-এর বদলে ‘হিস্টোরিক’ লিখে দেয়া হয় সংশোধনী।
আরেক টুইটে ডেভোস ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে এর দায় চাপান তার কর্মীদের ওপর। তবে সমালোচনার ঝাঁজ তাতে কমেনি। ডেভোসের প্রথম টুইটের কী কী ভুল সংশোধিত টুইটে রয়ে গেছে সেগুলো লাল দাগে চিহ্নিত করে দিয়েছেন কেউ কেউ।
একজন লিখেছেন, ডেভোসকে হোয়াইট হাউজের কাছে ঘেঁষতে দেয়াই হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভুল।