বিমানবন্দরে এসে পৌঁছানোর পরে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে হোটেল লা মামৌনিয়াতে নিয়ে যাওয়া হবে। মরক্কো সফরকালে তিনি সেখানেই অবস্থান করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১৫ নভেম্বর কপ-২২-এর উচ্চ পর্যায়ের সভায় জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন এবং জাতীয় ও যৌথভাবে এই বিরাট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজের গতি ত্বরান্বিত করার জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানাবেন। একইদিন অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মরক্কোর বাদশাহ ৬ষ্ঠ মোহাম্মদের দেয়া ভোজসভায় যোগদান করবেন।
মরক্কোর মারাক্কেশ-এর বাব ইগলিতে ৭ নভেম্বর শুরু হওয়া কপ-২২ হচ্ছে গত বছরের ডিসেম্বরে ‘কপ-২১’-এ ঐতিহাসিক প্যারিস চুক্তি গৃহিত হওয়ার পর এ ধরনের প্রথম সভা। অন্যদিকে ‘বুদাপেস্ট পানি সম্মেলন- ২০১৬’-এ যোগদান উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ থেকে ৩০ নভেম্বর হাঙ্গেরি সফর করবেন। ‘ওয়াল্ড ওয়াটার কাউন্সিল’-এর সহযোগিতায় হাঙ্গেরি সরকার ৩ দিনব্যাপি এ সম্মেলনের আয়োজন করবে। ৩ দিনের সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৬ নভেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।