লোকবল ও সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১০ পদাতিক ডিভিশনে যুক্ত হচ্ছে আরও একটি বিগ্রেডসহ সাতটি ইউনিট। প্রধান অতিথি হিসেবে এর পতাকা উত্তোলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় সেনা সদস্যদের সশস্ত্র সালাম গ্রহণ করবেন তিনি।
সফরকালে সেনানিবাসের বীর স্মরণী নামক সড়ক, ১০ পদাতিক ডিভিশনের স্মৃতিস্তম্ভ অজেয়, বীরাঙ্গন নামের মাল্টিপারপাস শেড, মাতামুহুরী নামের কম্পোজিট ব্যারাকের উদ্বোধন ও চারটি এসএম ব্যারাকের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনসহ সেনা সদস্যদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তার রামু সফর উপলক্ষে এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে সার্বিক প্রস্তুতি।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন জানান, ২০১৫ সালের ১ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে দশ পদাতিক ডিভিশনের সূচনা করেছিলেন। সেই থেকে এ অঞ্চলের নানামুখি উন্নয়নে অবদান রাখছে রামু সেনানিবাস।
জেলা প্রশাসনের নেজারত শাখা সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা ৫ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখান থেকে সড়কপথে রওনা দিয়ে সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে রামু সেনানিবাসের ভিভিআইপি কমপ্লেক্স অরণ্য নিবাসে উপস্থিত হবেন প্রধানমন্ত্রী।
বেলা ১১টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ নবগঠিত সদর দফতর ২ পদাতিক বিগ্রেডের পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিবেন তিনি। নামাজ ও মধ্যাহ্ন বিরতি শেষে বেলা ২টায় কক্সবাজার বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ২টা ৩৫ মিনিটে ঢাকায় যাত্রা করবেন।