আইজিপি বলেন, পুনাকের ভূমিকা ও অবস্থান তুলে ধরে নারী উন্নয়ন কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে হবে। নারীদের স্বাবলম্বী করার মাধ্যমে তাদেরকে অর্থনীতির মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে হবে। তিনি বলেন,বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে নারীর সম্পৃক্ততা আরও বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, পুনাক ৩০ বছরের পুরনো একটি প্রতিষ্ঠান। অথচ এর নিজস্ব ভবন নেই। তিনি অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত পুনাক ভবন নির্মাণের ঘোষণা দেন।
পুনাক সভানেত্রী বলেন, জাতীয় পর্যায়ে পুনাকের পণ্য সামগ্রী অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। পুলিশ পরিবারের বাইরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কল্যাণে ও পুনাক বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করছে। তিনি পুনাকের ভবন নির্মাণের ঘোষণা এবং সার্বিক কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের জন্য আইজিপিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
আইজিপি পুনাকের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জন্য দশটি কম্পিউটার ও বিশটি জেলা কার্যালয়ের জন্য বিশটি সেলাই মেশিন প্রদান করেন। পুনাক কম্পিউটার সেন্টার ২০০৪ সাল হতে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের আয়োজন করে আসছে। এ পর্যন্ত ৩৩টি ব্যচে ২৭০ জন সাফল্যের সাথে প্রশিক্ষণ শেষ করেছে। বর্তমানে ৩৪তম ব্যচের প্রশিক্ষণ চলছে। পুলিশ পরিবারের সদস্য, সন্তান ও তাদের স্ত্রীগণ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। এছাড়া, পুনাক হস্তশিল্প তৈরি ও সেলাই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে থাকে।
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।