![ধর্ণাকারীদের ঠিকানা বিদেশেই হবে: মোহাম্মদ নাসিম](http://www.abnews24.com/assets/images/news_images/2016/10/16/63_39190.jpg)
যৌথ সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন খসরু, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজিত রায় নন্দী, এনামুল হক শামীম ও এস এম কামাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বলেন, দেশে যে বিদেশী এসেছিলেন তাকে বাংলার জনগণ সম্মান দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সম্মান দিয়েছেন। কিন্তু সেখানে গায়ে পড়ে বৈঠকের সুযোগ নিয়ে খালেদা জিয়া গীবত করে আসলেন চীনের প্রেসিডেন্টের কাছে। এটা দুঃখজনক ও দুভার্গজনক।
আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন এমন দাবি করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, কাউন্সিলর, ডেলিগেট ও আমন্ত্রিত অতিথি আপনারা সকাল নয়টার মধ্যে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্দ্যানের সম্মেলনস্থলে চলে আসবেন আমন্ত্রিত কার্ড নিয়ে। সম্মেলনস্থলে শৃংখলার জন্য আমন্ত্রিত অতিথিদের নির্দিষ্ট রঙের চেয়ারে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অর্ভ্যথনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক বলেন, আমরা ১৪টি দেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। আমরা আশা করছি। অধিকাংশ বিদেশিই আমাদের আমন্ত্রণে সাড়া দেবে। কারণ এটা হচ্ছে বিজয়ী বাঙালি আওয়ামী লীগের কাউন্সিল।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, আমরা বিশ্বাস করি সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নতুন বার্তা নেতাকর্মীদের কাছে যাবে। দেশের জনগণের কাছে যাবে। আগামী নির্বাচনে আমরা বিজয়ী হতে চাই মানুষের ভালবাসা ও দোয়া নিয়ে। আমাদের যে সফলতা আছে তা নিয়ে। তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে সম্মেলনের মাধ্যমে আমরা শক্তি সঞ্চয় করবো এবং দলকে সেভাবেই সাজাব। শেখ হাসিনা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। যুগযুগ ধরে তিনিই নেতৃত্বে দেবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন নাসিম।