এই জোড়া শিশুর চিকিৎসার বিষয়ে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘আমি ডাক্তারদের সাথে কথা বলেছি। এই জোড়া শিশু অপরেশন করে আলাদা করতে হবে এবং তা করা সম্ভব। তার চিকিৎসার সকল সরকার বহন করবে।’
ঢাকা মেডিকেলে প্রবেশের সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অ্যাম্বুলেন্স উল্টে শিশুসহ ৩ জন নিহত হওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। ড্রাইভারের দায়িত্বহীনতার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। তাকে ইতোমধ্যে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তার শাস্তি নিশ্চিত করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। অপর এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, আমাদের হাসপাতালগুলোতে সরকারি এ্যাম্বুলেন্স চাহিদার তুলনায় কম। এখন যদি বেসরকারি এ্যাম্বুলেন্স নিয়ন্ত্রন করা হয় তাহলে রোগীরা আরও বেশি দুর্ভোগে পড়বে ও ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তাই ইচ্ছা থাকলেও অনেক কিছু করা যায় না।
পরে শেখ হাসিনা বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। এ সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ্য থেকে মন্ত্রীকে কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে অবগত করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রি. জে. মিজানুর রহমান, বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জিরি ইনস্টিটিউটের সমন্নয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।